Posts

ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১৮ নিয়ে কিছু তথ্য

Image
=> বিশ্বকাপের ২১তম আসর বসছে রাশিয়াতে। => মোট ম্যাচ -৬৪ => মোট দল -৩২ => বিশ্বকাপের মাস্কটের নাম ' জাবাভিকা ' । => এটা একটা নেকড়ে। রুশ ভাষায় জাবাভিকা অর্থ ' যে গোল করে ' । => বিশ্বকাপের ২১তম আসর বসছে রাশিয়াতে।রাশিয়া বিশ্বকাপের পোস্টারে থাকছেন রুশ গোলরক্ষক ' লেভ ইয়াসিন ' । তিনিই ফুটবল বিশ্বের একমাত্র গোলরক্ষক যিনি গোলরক্ষক হয়ে ইউরোপের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন। => বিশ্বকাপের ২১তম আসর বসছে রাশিয়াতে। বিশ্বকাপের বলটির নাম ' টেলস্টার ' । ১৯৭০ এর মেক্সিকো এবং ১৯৭৪ এর জার্মানি বিশ্বকাপে এই টেলস্টার বল দিয়ে খেলা হয়। সেই বলের নাম ছিল ' টেলস্টার ডুরলাস্ট ' । => বিশ্বকাপের ২১তম আসর বসছে রাশিয়াতে। ১ম বারের মত বিশ্বকাপে খেলছে পানামা এবং আইসল্যান্ড। => বিশ্বকাপের ২১তম আসর বসছে রাশিয়াতে। এযাবতকাল পর্যন্ত বিশ্বকাপ খেলা দলগুলোর ভেতর জনসংখ্যায় সবথেকে ক্ষুদ্রতম দেশ আইসল্যান্ড। জনসংখ্যা মাত্র ৩ , ৩২ , ৫২৯জন। => বিশ্বকাপের ২১তম আসর বসছে রাশিয়াতে। রাশিয়ার ১১টি শহরের ১২টি স্টেডিয়ামে খেলা হবে।

শালবন বৌদ্ধ বিহার কুমিল্লা

Image
কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনাগুলোর একটি এই বৌদ্ধ বিহার । শালবন বৌদ্ধ বিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এ বিহারটি পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের মতো হলেও আকারে ছোট। এটি ১২শ প্রত্নতাত্বিক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত সব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম প্রধান। কোটবাড়িতে বার্ডের কাছে লালমাই পাহাড়ের মাঝামাঝি এলাকায় এ বিহারটির অবস্থান। বিহারটির আশপাশে এক সময় শাল-গজারির ঘন বন ছিল বলে এ বিহারটির নামকরণ হয়েছিল শালবন বিহার। এর সন্নিহিত গ্রামটির নাম শালবনপুর। এখনো ছোট একটি বন আছে সেখানে। 

ষাট গম্বুজ মসজিদ বাগেরহাট

Image
মসজিদটির গায়ে কোনো শিলালিপি নেই। তাই এটি কে নির্মাণ করেছিলেন বা কোন সময়ে নির্মাণ করা হয়েছিলো সে সম্বন্ধে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। তবে মসজিদটির স্থাপত্যশৈলী দেখলে এটি যে খান-ই-জাহান নির্মাণ করেছিলেন সে সম্বন্ধে কোনো সন্দেহ থাকে না। ধারণা করা হয় তিনি ১৫শ শতাব্দীতে এটি নির্মাণ করেন। এ মসজিদটি বহু বছর ধরে ও বহু অর্থ খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিলো। পাথরগুলো আনা হয়েছিলো রাজমহল থেকে। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮·৫ ফুট পুরু। এটি বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটির মধ্যে অবস্থিত; বাগেরহাট শহরটিকেই বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়া হয়েছে। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এই সম্মান প্রদান করে।

ছোট সোনা মসজিদ বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ

Image
সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ) ওয়ালী মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদের মাঝের দরজার উপর উপর প্রাপ্ত এক শিলালিপি থেকে এ তথ্য জানা যায়। তবে লিপির তারিখের অংশটুকু ভেঙ্গে যাওয়ায় নির্মাণকাল জানা যায়নি। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীর উপকন্ঠে ফিরোজপুর গ্রামে এ স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিলো, যা বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার অধীনে পড়েছে। এটি কোতোয়ালী দরজা থেকে মাত্র ৩ কি.মি. দক্ষিণে। মসজিদটি মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। এটি হোসেন-শাহ স্থাপত্য রীতিতে তৈরী। এই মসজিদটিকে বলা হতো গৌরের রত্ন।এর বাইরের দিকে সোনালী রঙ এর আস্তরণ ছিলো, সূর্যের আলো পড়লে এ রঙ সোনার মত ঝলমল করত। প্রাচীন গৌড়ে আরেকটি মসজিদ ছিলো যা সোনা মসজিদ নামে পরিচিত। এটি তৈরি করেছিলেন সুলতান নুসরত শাহ। সেটি ছিলো আরও বড়। তাই স্থানীয় লোকজন এটিকে ছোটো সোনা মসজিদ বলে অবহিত করতো, আর গৌড় নগরীর মসজিদটিকে বলতো বড় সোনা মসজিদ।

নাটোর রাজবাড়ী

Image
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। বাংলাদেশের নাটোর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ি, যা নাটোর রাজবংশের একটি স্মৃতিচিহ্ন। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

জাতীয় দিবস সমূহ সরকার ঘোষিত

শহীদ দিবস ২১শে ফেব্রুয়ারী স্বাধীনতা দিবস ২৬ শে মার্চ জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগষ্ট সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২১ নভেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস ১৪ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর

জাতীয় স্মৃতি সৌধ

Image
·             জাতীয় স্মৃতি সৌধ   উদ্বোধন   করা হয় -- ১৬ ডিসেম্বর ,  ১৯৮২সালে । ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধের   ভিত্তি প্রস্তুর   স্থাপন করা হয় -   ১৬ ডিসেম্বর , ১৯৭২ সালে   । ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধের ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন করেন - বঙ্গবন্ধ শেখ মজিবুর রহমান ·           জাতীয় স্মৃতি সৌধ কোথায় অবস্থিত -ঢাকার সাভারে ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধ  উদ্বোধন করেন -   হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ·             জাতীয় স্মৃতি সৌধের ফলক আছে   ৭টি ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধকে  বলা হয় -   একটি সম্মিলিত প্রয়াস ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থাপিত   মঈনুল হোসেন ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধ   ১০৯ একর   উপর প্রতিষ্ঠিত   ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধের উচ্চতা - ৪৬.৬ মিটার বা ১৫০ ফুট   । ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধের ৭টি ফলক হওয়ার কারন-   স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি পর্যায়ের নিদশন স্বরূপ   । ·            জাতীয় স্মৃতি সৌধের প্রাঙ্গনে  গন কবর রয়েছে - ১০টি । ·             স্বাধীনতা আন্দোলনের   ৭টি পর্যায়  - ১ . ৫২   এর ভাষা আন্দোলন ,  ২.   ৫৪   এর নির্বাচন ,  ৩.   ৫৮   এর সাম